মেজর কর্ড: মেজর কর্ড গঠন করা হয় মেজর স্কেলের ১, ৩ আর ৫নং নোট নিয়ে। যেমন C মেজর কর্ডে C (১নং), E(৩ নং) ও G(৫ নং) নোট থাকবে। কর্ডের নামকরণ করা হয় প্রথম নোটের নাম দিয়ে। আর মেজর বোঝাতে maj ব্যবহৃত হয়। অনেক সময় কিছুই দেয়া হয় না এতেও মেজর কর্ড বোঝায়। নীচে কিছু মেজর কর্ডের গঠনকারী নোট দেয়া হলো-
কর্ড => নোট
C => C E G
D = D F# A
F = F A B
গানের মধ্যে সুখ বা আনন্দ অনুভুতি বোঝানোর জন্য মেজর কর্ড ব্যবহৃত হয়।
মাইনর কর্ড: মাইনর স্কেলের ১, ৩ আর ৫ নং নোট দিয়ে হয় মাইনর কর্ড। উদাহরণ- A মাইনর কর্ডে A(১নং), C(৩নং), E(৫নং) নোট থাকবে। মাইনর কর্ডের প্রয়োগ হয় বিষাদ বা দুঃখ বোঝাতে।
সেভেন্থ কর্ড: স্কেলের (মেজর বা মাইনর) মূল কর্ডের সাথে ৭নং নোট জুড়ে দিলে হয় সেভেন্থ কর্ড (ডমিন্যান্ট সেভেন্থও বলে)। সেভেন্থ কর্ড ব্যবহৃত হয় আর্তস্বর বা আকুতি প্রকাশ করার সময়। যেমন D7 কর্ড হয়, D F# A নোটগুলোর সাথে স্কেলের সপ্তম নোট C জুড়ে দিয়ে।

২৪ ঘণ্টা Live অনলাইন রেডিও ”রেডিও কথা” , শুনতে হলে আপনাকে লগিন করতে হবে৷ http://www.radiokotha.com ওয়েবসাইট এ